ব্যস্ততার মধ্যেই গ্রাস করছে বিষণ্ণতা? নিজেকে চনমনে রাখুন এই উপায়ে
এখনকার দ্রুতগতির জীবনের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে অনেক মানুষই ক্লান্ত
এবং বিষন্ন হয়ে পড়েন। আর এই বিষন্নতা দীর্ঘমেয়াদী হয়ে গেলে তা অসুখে পরিণত
হয়। তখন সেই মানসিক চাপ মস্তিষ্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে তোলে এবং সুস্থ
চিন্তাধারার প্রকাশ এবং বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই এই জাতীয় সমস্যা হলে,
গোড়াতেই নির্মূল করে ফেলুন। ভাবছেন কীভাবে করবেন? আপনার জন্য রইল বিষন্নতা
দূর করার কয়েকটি সহজ উপায়।
বিষণ্ণতার প্রথম এবং প্রধান কারণ হল ঘুমের অভাব। তাই যখনই বিষন্ন লাগবে তখনই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতে হবে। কারণ ঘুমের ব্যঘাত শুধু আমাদের শারীরিক ভাবেই ক্ষতি করে না, এটা তৈরি করে মানসিক অবসাদ এবং বিষণ্ণতা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমোলে বিষণ্ণতা দূর করা অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
অনেক ক্ষেত্রে মন প্রাণ ভরে খাওয়াদাওয়া করলেও বিষন্নতা দূর হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, উপযুক্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবারের অভাবে বিষণ্ণতা দেখা দিতে পারে। তাই বিষন্ন লাগলে বেশি পরিমাণে ভিটামিন-বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে বলেন তাঁরা।
এছাড়াও বিষণ্ণতা দূর করার অন্যতম উপায় হল পর্যাপ্ত হাসি। বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন বিষণ্ণতা আপনাকে কাবু করে ফেলবে, তখন যদি বেশি পরিমাণে হাসির সিনেমা দেখা যায় বা বই পড়া যায় তবে ধীরে ধীরে বিষণ্ণতা কেটে যেতে পারে।
নিজেকে অকারণে বেশি ক্লান্ত এবং বিষণ্ণ মনে হলে গভীরভাবে শ্বাস নিন। এটা অনেকাংশে বিষণ্ণতা দূর করতে সক্ষম। আবার নিয়মিত ধ্যান করলে বিষণ্ণতা কমে যায়। গবেষকরা বলেছেন যে, ধ্যান মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে।
আর বিষন্নতা যদি আপনার উপর গভীর প্রভাব ফেলে তবে অনেক সময়ই কারোর সঙ্গে কথা বলতে ভাল লাগে না, একা থাকতে ইচ্ছা করে। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, এইসব সময় আরও বেশি করে লোকজনের সঙ্গে মিশতে হবে। দরকার হলে রোজকার জীবন থেকে কয়েকদিনের ছুটি নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে, পরিবারের সঙ্গে ঘুরে বেরিয়ে সময় কাটাতে হবে। তবেই আবার আপনি সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবেন।
বিষণ্ণতার প্রথম এবং প্রধান কারণ হল ঘুমের অভাব। তাই যখনই বিষন্ন লাগবে তখনই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমোতে হবে। কারণ ঘুমের ব্যঘাত শুধু আমাদের শারীরিক ভাবেই ক্ষতি করে না, এটা তৈরি করে মানসিক অবসাদ এবং বিষণ্ণতা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমোলে বিষণ্ণতা দূর করা অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
অনেক ক্ষেত্রে মন প্রাণ ভরে খাওয়াদাওয়া করলেও বিষন্নতা দূর হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, উপযুক্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবারের অভাবে বিষণ্ণতা দেখা দিতে পারে। তাই বিষন্ন লাগলে বেশি পরিমাণে ভিটামিন-বি সমৃদ্ধ খাবার খেতে বলেন তাঁরা।
এছাড়াও বিষণ্ণতা দূর করার অন্যতম উপায় হল পর্যাপ্ত হাসি। বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন বিষণ্ণতা আপনাকে কাবু করে ফেলবে, তখন যদি বেশি পরিমাণে হাসির সিনেমা দেখা যায় বা বই পড়া যায় তবে ধীরে ধীরে বিষণ্ণতা কেটে যেতে পারে।
নিজেকে অকারণে বেশি ক্লান্ত এবং বিষণ্ণ মনে হলে গভীরভাবে শ্বাস নিন। এটা অনেকাংশে বিষণ্ণতা দূর করতে সক্ষম। আবার নিয়মিত ধ্যান করলে বিষণ্ণতা কমে যায়। গবেষকরা বলেছেন যে, ধ্যান মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে।
আর বিষন্নতা যদি আপনার উপর গভীর প্রভাব ফেলে তবে অনেক সময়ই কারোর সঙ্গে কথা বলতে ভাল লাগে না, একা থাকতে ইচ্ছা করে। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, এইসব সময় আরও বেশি করে লোকজনের সঙ্গে মিশতে হবে। দরকার হলে রোজকার জীবন থেকে কয়েকদিনের ছুটি নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে, পরিবারের সঙ্গে ঘুরে বেরিয়ে সময় কাটাতে হবে। তবেই আবার আপনি সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবেন।
No comments